সোমবার, ২৯ মে ২০২৩, ০১:০৭ পূর্বাহ্ন

ঘোষনা :
  সম্পূর্ণ আইন বিষয়ক  দেশের প্রথম দৈনিক পত্রিকা   দৈনিক ইন্টারন্যাশনাল এর  পক্ষ থেকে সবাইকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা   । 
সংবাদ শিরোনাম :
স্ত্রী স্বামীর সংসারে না ফেরায় আইনগত প্রতিকার বনাম বাস্তবতা! মিথ্যা মামলায় জড়িত হলে কিভাবে প্রতিশোধ নিবেন? Protecting bidi industry from aggression of BAT demanded in Kushtia বাপ দাদা ও নানা বাড়ির সম্পত্তি কিভাবে উদ্ধার করবেন? বাবাকে ভর্তি কমিটিতে না রাখায় কর্মকর্তা সমিতির সভাপতিকে লাঞ্ছিত করলো ছাত্রলীগ সম্পাদক তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রীর যৌতুক মামলা বনাম আইনী বাস্তবতা! সাংবাদিকের বিরুদ্ধে বিষোদগার বনাম মানির মান আল্লাহ রাখার গল্প! ব্যাচ ভিত্তিক অনুষ্ঠানে দ্বন্দ্বের জেরে বহিরাগতদের নিয়ে সহপাঠীকে মারধর চিরকালের রবীন্দ্রনাথ ও পদ্মা প্রবাহ চুম্বিত শিলাইদহ পূর্ণাঙ্গ কমিটি পাচ্ছে ইবি ছাত্রলীগ, জীবনবৃত্তান্ত জমা দিলেন পদপ্রত্যাশীরা
চাঁদপুরে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড ১ ও যাবজ্জীবন ২

চাঁদপুরে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড ১ ও যাবজ্জীবন ২

প্রতিকী ছবি

ডেস্ক রিপোর্টঃ চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার আলোচিত কিশোরী জেসমিনকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় দেওয়া হয়েছে আজ । রায়ে একজনকে মৃত্যুদণ্ড ও দুই জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।

মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামী হলেন সাইফুল ইসলাম সদর উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের গুলিশা গ্রামের অলিউল্যা শেখের ছেলে। তাকে আরো ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আদালত।

যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত মিরাজ একই উপজেলার সোবহানপুর গ্রামের চুন্নু মেম্বারের ছেলে এবং নুর ইসলাম ওরফে লেদা একই উপজেলার পূর্ব গুলিশা গ্রামের মুসলিম রাঢ়ীর ছেলে। তাদেরকেও ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।

চাঁদপুর জেলা ও দায়রা জজ মো. জুলফিকার আলী খাঁন বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে এ রায় দেন। হত্যার শিকার জেসমিন আক্তার ফরিদগঞ্জ উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ হরিণা গ্রামের চুন্নু মিয়ার মেয়ে।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১৫ সালের ২৫ জানুয়ারি রাতে আসামিরা সংঘবদ্ধ হয়ে জেসমিন আক্তারকে গণধর্ষণের পর হত্যা করে ফসলি জমিতে ফেলে যায়। ২৬ জানুয়ারি ভোরে স্থানীয়রা মরদেহ দেখতে পেয়ে ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশকে জানায়। ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে পুলিশ।

এ ঘটনায় ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশের তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) রহমান আলী বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই নিজাম উদ্দিন একই বছরের ১০ মে আদালতে চার্জশিট দেন।

আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. আমান উল্যাহ বলেন, মামলটি প্রায় ৪ বছর আদালতে চলমান অবস্থায় ১৮ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ নেন আদালত। সাক্ষ্য-প্রমাণ ও মামলার নথি পর্যালোচনা শেষে আদালত এ রায় দেন। আসামিরা গ্রেফতার হওয়ার পর জামিনে গিয়ে পলাতক রয়েছে। তাদের অনুপস্থিতিতে এ রায় দেয়া হয়।

 

এই সংবাদ টি সবার সাথে শেয়ার করুন




দৈনিক ইন্টারন্যাশনাল.কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।  © All rights reserved © 2018 dainikinternational.com
Design & Developed BY Anamul Rasel