বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৩০ অপরাহ্ন
খোকসা প্রতিনিধিঃ বৃহত্তর কুষ্টিয়াই একমাত্র মহিলা প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য বেগম সুলতানা তরুন। ১০% মহিলা কোঠা হলেও সেই একমাত্র নৌকা প্রতীক পাওয়ার যোগ্য ব্যাক্তি। যুবলীগ নেতা সৈয়দ আলী আহসান বলেন,আমাদের ভুলে গেলে চলবে না,২০০৮ সালে এই জামাত বিএনপির হাত থেকেই কুষ্টিয়া-৪ (কুমারখালী-খোকসা) আসনটি পুনরুদ্ধার করে নৌকা প্রতীকে জননেত্রীর উপহার দিয়েছিল বেগম সুলতানা তরুন।এই পরিবারের দুই উপজেলার উন্নয়নে অনেক অবদান আছে।সুলতানা তরুন ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের পুত্রবধু।বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বাদী মুহিতের বোন।মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক,বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর শহীদ গোলাম কিবরিয়ার (প্রকাশ্যে ঈদের জামাতে হত্যা) পুত্র আবুল হোসেন তরুনের সহধর্মীনি সুলতানা তরুন। ২০০১ সালে তিনিই দলীও মনোনয়ন পান।সেই বার বিদ্রোহী প্রার্থী হন বর্তমান এমপি আঃরউফ(বহিস্কৃত হন)।তারপর ২০০৮ সালের নির্বাচনে জননেত্রী বেগম সুলতানা তরুনকে মনোনয়ন দিলে (১০ বৎসরের) হারিয়ে যাওয়া আসনটি পুনঃরুদ্ধার করে উপহার দেন জননেত্রী শেখ হাসিনাকে।এই মানুষটি দুই উপজেলায় ব্যাপক উন্নয়ন করেছিলেন।যা এখনো দৃশ্যমান। তিনি জনকল্যানে সব সময় কাজ করেই চলছেন।নারীর ক্ষমতায়নেও তার অগ্রনী ভুমিকা রয়েছে। ২০১৪ সালে মনোনয়ন বঞ্চিত হন।তারপরও সুলতানা তরুন থেমে থাকেনি। তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করে জননেত্রীর উন্নয়ন বার্তা নিয়ে মানুষের কাছে ডোর টু ডোর পৌঁছায়ে দেন। কুমারখালীর সদকি ইউপি চেয়ারম্যান আঃমজিদ বলেন,সুলতানা তরুন এ অঞ্চলের গনমানুষের নেত্রী।সাধারন মানুষের কাছে খুবই জনপ্রিয়। মানুষের কল্যানমুলক কাজ ছাড়া কিছুই বোঝেনা। তার বাড়িটি জনসাধারনের জন্যে উন্মুক্ত। তিনিই একমাত্র ব্যাক্তি যিনি কখনো এ আসনে বিদ্রোহী প্রার্থী হননি।অতীতে অনেকেই বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছেন।জননেত্রী গনতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনা তার আইডল।সাবেক এমপি বেগম সুলতানা তরুন মুঠোফোনে বলেন আমি জনগনের জন্যে কাজ করে যাচ্ছি,জননেত্রীর উপর আমার আস্থা ও বিশ্বাস আছে নৌকার মাঝি যোগ্য মানুষকেই দিবেন।আমাদের এখন সামনে একটাই কাজ নৌকাকে বিজয়ী করে জননেত্রীকে উপহার দিয়া