শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৫২ অপরাহ্ন
নিজস্ব প্রতিনিধি : নির্যাতনের শিকার হয়ে রক্তপাত ও তলপেেট তীব্র ব্যথা জনতি মারাত্মক অসুস্থতা নিয়ে শনিবার সকাল ৭ টার দিকে স্বজনদের সহযোগীতায় ভেড়ামারা উপজলো স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয় ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা সীমা খাতুন (২০)। সে হিড়িমিদিয়া গ্রামের মুশতাক এর স্ত্রী। হাসপাতালে প্রসূতরি অকাল র্দূভাগ্যজনক গর্ভপাতের ঘটনা ঘটেছে। উক্ত হাসপাতালের মহিলা ওয়ার্ডের বেডে সে বর্তমানে অসুস্থ অবস্থায় শয্যাশায়ী। এঘটনার বিষয়ে সীমা খাতুনের পরিবার স্বামী মুস্তাক ও তার শাশুড়ির দিকে অভিযোগের আঙ্গুল তুলেছেন। সীমা খাতুনরে পরবিাররে পক্ষ থেেক সংবাদ মাধ্যমকে তার নির্যাতন বর্ণনা তুলে ধরেন। জানা যায় হাসপাতালে গর্ভপাত হওয়া মৃত শিশুটিকে সীমার শ্বশুর বাড়ি এলাকার গোরস্থানে দাফন করা হয়েছে। ঘটনার বিষয়ে আরোও জানা যায় প্রায় ২ বছর আগে চাঁদগ্রাম এলাকার শামসুল এর মেয়ে সীমার সাথে বিবাহ হয় হিড়িমদিয়া এলাকার সাকের আলীর পুত্র মুস্তাক এর। বিয়ের পর থেকেই যৌতুক লোভী মুস্তাক বিভিন্ন সময়ে তালবাহানা করে প্রায় নগদ দেড় লাখ টাকা, স্বর্ণ অলংকার ও আসবাবপত্র সহ প্রায় লক্ষাধিক টাকা এবং বাড়ি নির্মাণ বাবদ আরোও ২ লক্ষ টাকা দাবী করে। এই টাকা সীমার পরিবার দিতে ব্যর্থ হলে মুস্তাক ও তার পরিবার প্রায়ই গৃহবূধ উপর অমানষিক নির্যাতন করত। ঘটনার দিন মুস্তাক ও তার পরিবার ৬ মাসে অন্তঃসত্ত্বা সীমাকে তলপেটে লাথিসহ শারিরীক নির্যাতন চালায়। বর্তমানে তার অবস্থা আশংকা জনক বলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানিয়েছেন। এ ব্যাপারে গৃহবধু সীমার মাতা নির্যাতন ও যৌতুকের অভিযোগে ভেড়ামারা থানায় একটি লিখিত এজাহার দায়ের করেছে।
ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরী বিভাগে কর্ত্যবরত চিকিৎসক রেকর্ড পত্র র্পযালোচনা করে জানান, রক্তপাত জনতি অসুস্থতা নিয়ে অন্তঃসত্ত্বা সীমা খাতুন হাসপাতালে ভর্তি হলেও তার র্গভপাতের ব্যপারে কোন রেকর্ডু পত্র এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত লিপিবদ্ধ ছিল না। হাসপাতালে র্কতব্যরত চিকিৎসকা গৃহবধু সীমার ডিএনসির বিষয়টি স্বীকার করলেও অ্যাবরশন বিষয়টি এড়িয়ে যান।